This site for free tips and tricks

Hack tips

 Pc password recovery

 সাধারণত বাসার কম্পিউটারে একাধিক ইউজার থাকে ফলে লিমিটেড ইউজার ব্যবহার করতে হয় নিরাপত্তার জন্য। লিমিটেড ইউজারে কোন সফটওয়্যার যেমন ইনষ্টল করা যায় না তেমনই অনেককিছুই পরিবর্তন করা যায় না। যদি কোন কারণে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড ভুলে যান তাহলে সেক্ষেত্রে বেশ বিপাকে পড়তে হয়। হয়তোবা নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম ইনষ্টল কারারও প্রয়োজন হতে পারে।
এমতবস্থায় আপনি যদি লিমিটেড ইউজার ব্যবহার করে থাকেন তাহলে সহজেই লিমিটেড ইউজারের মাধ্যমে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে বা নতুন ইউজার খুলতে অথবা বর্তমান লিমিটেড ইউজারকে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য কমান্ড প্রোম্পট খুলে (রানে গিয়ে Crtl+R চেপে cmd লিখে এন্টার করলে) নিজের পদ্ধতি অবলম্বন করুন।
পাসওয়ার্ড
cd লিখে এন্টার করুন,
c: লিখে এন্টার করুন,
cd windowssystem32 লিখে এন্টার করুন,
copy logon.scr logon.old লিখে এন্টার করুন,
copy cmd.exe logon.scr লিখে এন্টার করুন,
এছাড়াও সরাসরি উইন্ডোজের সিস্টেম৩২ ফোল্ডারে ঢুকে logon.scr ফাইলকে যেকোন নামে রিনেম করে আবার cmd.exe ফাইলকে logon.scr নামে রিনেম করতে পারেন। এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন এবং কম্পিউটার লগঅন না করে অপেক্ষা করুন তাহলে নির্দিষ্ট সময় পরে স্ক্রিনসেভারের ওয়েট টাইম) স্ক্রিনসেভারের পরিবর্তে কমান্ড প্রোম্পট খুলবে। যদি এই পদ্ধতিতে কমান্ড প্রোম্পট না খোলে তাহলে বিকল্প হিসাবে কমান্ড প্রোম্পট খুলে নিচের পদ্ধতি অবলম্বন করুন।
cd লিখে এন্টার করুন,
c: লিখে এন্টার করুন,
cd windowssystem32 লিখে এন্টার করুন,
copy sethc.exe sethc.old লিখে এন্টার করুন,
copy cmd.exe sethc.exe লিখে এন্টার করুন,
এছাড়াও সরাসরি উইন্ডোজের সিস্টেম৩২ ফোল্ডারে ঢুকে sethc.exe ফাইলকে রিনেম করে আবার cmd.exe ফাইলকে sethc.exe নামে রিনেম করুন। এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন এবং কম্পিউটার লগঅন না করে শিফট (Shift) কী পাঁচবার চাপুন তাহলে কমান্ড প্রোম্পট খুলবে।
এখন এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে net user administrator 2007 লিখুন তাহলে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন হয়ে ২০০৭ হয়ে যাবে। আর আপনি যদি পাসওয়ার্ড পরিবর্তন না করে নতুন ইউজার খুলতে চান তাহলে net user mehdi /add লিখে এন্টার করুন তাহলে mehdi নামে নতুন একটি ইউজার তৈরী হবে। এবার mehdi ইউজারকে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করতে হলে net localgroup administrator mehdi /add লিখুন এবং এন্টার করুন। তাহলে আপনার বর্তমান ইউজার (mehdi) এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করা যাবে। একইভাবে বর্তমান ব্যবহার করা যে কোন লিমিটেড ইউজারকে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন।
লগইন করার সময় কমান্ড প্রোম্পট আসেল control userpassword2 লিখে এন্টার করলে ইউজার একাউন্টস আসবে যেখান থেকে সহজেই পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা বা ইউজার তৈরী করা যাবে।
আর nusrmgr.cpl লিখে এন্টার করলে ইউজার একাউন্টস ম্যানেজমেন্ট আসবে এবং lusrmgr.msc লিখে এন্টার করলে লোকাল ইউজারস এন্ড গ্রুপ আসবে যেখান থেকেও ইউজার তৈরী বা পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা যাবে। এছাড়াও কমান্ড প্রোম্পট শুধূ control লিখে এন্টার করলে ইউজার কনট্রোল প্যানেল খোলবে
 

এক ক্লিকেই অ্যানড্রয়েড ফোনকে রুট করুন (মাত্র কয়েক সেকেন্ডে)


আজকে আপনাদের কি শেখাব তা হয়ত শিরোনাম দেখেই বুঝতে পেরেছেন! হ্যাঁ আজ আপনাদের দেখাব কীভাবে মাত্র এক ক্লিকেই আপনের অ্যানড্রয়েড ফোনকে রুট করবেন। সম্পুর্ণ প্রক্রিয়াটি সমাপ্ত হতে মাত্র কয়েক সেকেন্ড সময় লাগবে। তাই আর দেরি না করে আপনের অ্যানড্রয়েড ফোনটি হাতে নিয়ে এবার পোস্টটি পড়া শুরু করুন।
অনেকেই হয়ত ভাবছেন রুট আবার কি? এটা করলে কি হবে আর না করলে কি হবে? উত্তরঃ সহজ কথায় রুট হল আপনের ফোনটিকে আপনের ইচ্ছামত কাস্টমাইজ বা নিয়ন্ত্রন করার একটি প্রক্রিয়া। দেখুন রুট করলে কি কি সুবিধা পাবেন;
    অনাকাঙ্খিত প্রিইন্সটলেড অ্যাপ রিমুভ করা
    ফোনের পারফর্মেন্স বাড়ানো, অ্যানড্রয়েড ভার্সন আপগ্রেড করা, যেমন জেলিবিন হলে কিটক্যাট বা ললিপপ করে নেয়া
    সম্পুর্ণ ডেটা ব্যাক আপ, অন্য ফোনের কাস্টম রম ব্যাবহার করা, যেমন সিম্ফনি w69  সনি এক্সপেরিয়া জেড করে নেয়া
    ওয়াইফাই ও ইউএসবি টিথারের নিয়ন্ত্রন নেয়া (ফোনের ইন্টারনেট পিসিতে শেয়ার)
    কাস্টম থিম ব্যাবহার
    আনড্রয়েড ওএস আপডেট করা
    আইওএস এর ব্যাবহার ইত্যাদি আরো অনেক আছে।
    ও আরেকটি কথা, এমন অনেক অ্যাপ আছে যেগুলা ব্যাবহার করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ফোনটিকে রুট করে নিতে হবে। যেমন স্ক্রিন রেকর্ডার প্রো। রুট না করে এটা ওপেন করলে নিচের মত দেখাবে,
এর মানে হল আপনি ফোনের স্ক্রিন রেকর্ড করে টিউটোরিয়াল তৈরি করতে চাইলে অবশ্যই ফোনটিকে রুট করে নিতে হবে।
এবার আপনের ফোনটিকে রুট করতে চাইলে নিচের ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে “রুট মাস্টার” নামক অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিন। মাত্র ৪ মেগাবাইট।
http://www.mediafire.com/download/nl611ig9rvadf7k/Root_Master.apk
 ডাউনলোড করা হয়ে গেলে ইনস্টল করে অ্যাপটি ওপেন করুন। নিচের মত স্ক্রিন আসবে,
 একটু পরই অটোম্যাটিক্যলি নিচের স্ক্রিনের মত আসবে,
উপরের স্টার্ট বাটনে ক্লিক করুন।
আপনের কাজ শেষ। এবার কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করুন,
তারপর নিচের স্ক্রিনের মত সাক্সেসফুল ওয়ার্নিং দেখাবে,
এর অর্থ হল আপনের ফোনটি সাক্সেসফুলি রুট হয়ে গেছে। এবার আপনের ফোনটি অটোম্যাটিক্যালি রিস্টার্ট হবে, তাইলেই কাজ শেষ।
আসলেই কি ফোন রুট হয়েছে? সেটা অ্যাকুরেটভাবে চেক করতে হলে আপনাকে আরেকটি অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে যার নাম হল Root Checker Basic, এটি দিয়ে আপনি চেক করতে পারবে আসলেই ফোন রুট হয়েছে কিনা! Root Checker Basic অ্যাপটি ডাউনলোড করার জন্য নিচের ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করুন, মাত্র ১ মেগাবাইট।
http://www.mediafire.com/download/q3gajt6s3zzqs4m/Root_Checker_Basic.apk
ডাউনলোড করা হয়ে গেলে ইনস্টল করে অ্যাপটি ওপেন করুন।
আপনের ফোন রুট হয়েছে কিনা তা জানতে উপরের ভেরিফাই রুট লেখাতে ক্লিক করুন।
তারপর যদি নিচের স্ক্রিনের মত লেখা দেখতে পান,
তাহলে বুঝবেন যে আপনের ফোনটি সাকসেস্ফুলি রুট হয়েছে।
এবার যদি কোনো রুট নিডেড অ্যাপ ইউজ করতে চান তাহলে তা রুট অথরাইজ করে নিতে হবে। যেমন আপনাদেরকে পোস্টের প্রথমে যে স্ক্রিন রেকর্ডার প্রো অ্যাপের কথা বলেছিলাম, চলুন সেটা ওপেন করি। ওপেন করলে নিচের মত একটা পপ আপ স্ক্রিন আসবে।
আপনের কাজ হল ডোন্ট আক্স এগেইন এ চেক করে দিয়ে অথরাইজ এ ক্লিক করা। ব্যাস, এবার উপভোগ করুন রুটের সকল সুবিধা।
রুট মাস্টার অ্যাপটি ইন্সটল করা হয়ে গেলে King user  নামে একটি অ্যাপ আপনের ফোনে চলে আসবে। খুঁজে খুঁজে সেটি বের করে অপেন করুন। এবার সেটিং এ যান। তারপর নিচের মত সেটিং করে নিন।
আপনি যদি চান যে, আপনের আপনের ফোনটিকে রুট থেকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে নিবেন বা রুট পার্মিশন রিমুভ করবেন তাহলে উপরের Remove Root Permission লেখাতে ক্লিক করুন। তাহলে আপনের ফোনটি পূর্বের অবস্থায় ফিরে যাবে।


ইন্টারনেট ব্যাবহার করুন আপনের ফোন থেকে আর MB কাটবে আপনের বন্ধুর ফোন থেকে

এবার আপনের ফোনে কোনো MB না থাকলেও আপনের পাশের বন্ধুর MB হ্যাক করে চালাতে পারবেন ইন্টারনেট। এটা এক্কেবারে ইজি। যে কেও পারবেন। আমরা সাধারণত ওয়াইফাই হটস্পট দিয়ে ইন্টারনেট শেয়ার করে এক ফোন থেকে অনেক ফোনে ইউজ করতে পারি। যারা এটা পারেন না তারা শিখে নিতে পারবেন এই পোস্ট থেকে। আজ দেখাবো এর খারাপ দিকটা। এবার আপনিই হয়ে যাবেন ইন্টারনেট হ্যাকার। তবে জানার জন্য শিখে রাখুন, অপরাধ করার জন্য নয়। মূলতঃ যাতে কেউ আপনের ফোন হ্যাক করে ইন্টারনেট চালাতে না পারে সেটা শিখে রাখুন।
আপনের বন্ধুর ফোনের MB হ্যাক করতে চাইলে প্রথমে তার ফোনটি চেয়ে নিন কিংবা না বলেই নিন।
এবার নিচের স্ক্রিনশর্ট গুলো দেখে দেখে কাজ করুনঃ প্রথমে সিস্টেম সেটিংস এ প্রবেশ করুন,
এবার more এ click করুন,
এরপর tethering and portable hotspot এ ক্লিক করুন,
এরপর WiFi hotspot on করুন,
 এরপর WiFi hotspot এর উপর ক্লিক করে হটস্পটের সেটিংস এ প্রবেশ করুন,
তারপর নিচের চিত্রে দেখানো set up wlan hotspot এ ক্লিক করুন,
এরপর নিচের চিত্রের মত সেটিং করে সেভ করুন,
এবার WPS connect এ ক্লিক করে push button সিলেক্ট করে সেভ করুন,
ব্যাস আপনের কাজ শেষ। এবার সুধু আপনের বন্ধুর ফোনের নেট কানেক্ট অন করে দিন।
ডাটা কানেকশন অন করা হচ্ছে।
 এবার আপনের ফোনটি মানে যেটিতে ইন্টারনেট ইউজ করবেন সেটি হাতে নিন।
 আবার নিচের প্রক্রিয়াগুলো ফলো করুন, প্রথমে আপনের ফোনের সেটিংস এ যান,
এরপর WLAN অন করুন,
এরপর WLAN লেখার উপর ক্লিক করে তার সেটিংস এ প্রবেশ করুন,
তারপর নিচের চিত্রের মত WPS available লেখা দেখতে পাবেন,
আপনের এবারের কাজ হল নিচের WPS available এ ক্লিক করা,
তারপর কানেক্ট টু নেটওয়ার্ক এ ক্লিক করুন,
এখন কানেক্টড লেখা দেখতে পাবেন, তারমানে কাজ হয়ে গেছে।
এবার ধুমছে ব্রাউজ করা শুরু করুন। এখন আপনি ইন্টারনেট ইউজ করছেন আর আপনের বন্ধুর ফোন থেকে MB কাটছে।

No comments:

Post a Comment